Friday, October 6, 2017

প্রতিদিন সকালের যথার্থ শ্রীমদভগবতগীতা পাঠ তাৎপর্যসহ




   প্রতিদিন সকালের যথার্থ শ্রীমদভগবতগীতা পাঠ তাৎপর্যসহ  
     নিজে পড়ুন ও অন্যকে পড়তে উৎসাহিত করুন    
................................ওঁ নমো ভগবতে বাসুদেবায়....................................
     দ্বিতীয় অধ্যায়ঃ সাংখ্যযোগ     
দেহী নিত্যমবধ্যোঽয়ং দেহে সর্বস্য ভারত ।
তস্মাত্সর্বাণি ভূতানি ন ত্বং শোচিতুমর্হসি ॥৩০॥
অর্থ- হে ভারত! প্রাণীদের দেহে অবস্থিত আত্মা সর্বদাই অবধ্য। অতএব কোন জীবের জন্য তোমার শোক করা উচিত নয়।
আলোচনাঃ- আত্মার অবিনশ্বরতার কথা প্রতিপন্ন করে ভগবান আবার উপসংহারে অর্জুনকে মনে করিয়ে দিচ্ছেন যে, দেহের বিনাশ হলেও আত্মার বিনাশ হয় না। দেহ অনিত্য, কিন্তু আত্মা নিত্য, তাই দেহের বিনাশ হলে তা নিয়ে শোক করবার কোন কারণ থাকতে পারে না। অতএব পিতামহ ভীষ্ম ও আচার্য দ্রোণ নিহত হবেন বলে ভয়ে ও শোকে যুদ্ধ করতে বিমুখ হয়ে স্বধর্ম পরিত্যাগ করা ক্ষত্রিয় বীর অর্জুনের উচিত নয়। ভগবান শ্রীকৃষ্ণের নির্ভরযোগ্য প্রামাণিক উপদেশামৃতের উপর আস্থা রেখে, প্রত্যেকের বিশ্বাস করতে হবে যে, জড় দেহ থেকে ভিন্ন আত্মার অস্তিত্ব রয়েছে, এই নয় যে, আত্মা বলে কোন বস্তু নেই, অথবা রাসায়নিক পদার্থের পারস্পরিক ক্রিয়ার ফলে জাগতিক পরিপক্কতার কোন এক বিশেষ অবস্থায় চেতনার লক্ষণগুলির বিকাশ ঘটে। অবিনশ্বর আত্মার মৃত্যু হয় না বলে নিজের ইচ্ছামতো হিংসার আচরণ করাকে কখনই প্রশ্রয় দেওয়া যায় না, কিন্তু যুদ্ধের সময় হিংসার আশ্রয় নেওয়াতে কোন অন্যায় নেই, কারণ সেখানে তার যথার্থ প্রয়োজনীয়তা আছে। এই প্রয়োজনীয়তা অবশ্যই আমাদের খেয়ালখুশি অনুযায়ী বিবেচিত হয় না, তা হয় ভগবানের বিধান অনুসারে।
     শ্রীশ্রী গীতা মাহাত্ম্য     
ভারতামৃতসর্বস্বং বিষ্ণোর্বক্ত্রাদ্বিনিঃসৃতম্৷
গীতা-গঙ্গোদকং পীত্বা পুনর্জন্ম ন বিদ্যতে ॥১৩॥
ধর্মং চার্থঞ্চ কামঞ্চ মোক্ষঞ্চাপীচ্ছতা সদা
শ্রোতব্যা পঠনীয়া চ গীতা কৃষ্ণমুখোদগতা ॥১৪॥
অর্থ:- মহাভারতের সারসুধা, বিষ্ণুমুখনির্গত গীতারূপ গঙ্গাবারি পান করলে পুনর্জন্ম হয় না৷ চতুর্বর্গ ফলাভিলাষী ব্যক্তির প্রত্যহই কৃষ্ণমুখোবিনির্গত গীতা শ্রবণ ও পাঠ করা কর্তব্য৷
যো নরঃ পঠতে নিত্যং গীতাশাস্ত্রং দিনে দিনে ৷
বিমুক্তঃ সর্বপাপেভ্যো যাতি বিষ্ণোঃ পরং পদম্ ॥১৫॥ অর্থ:- যিনি নিত্যই গীতা পাঠ করেন, তিনি সবরকমের পাপ থেকে মুক্ত হয়ে শ্রীবিষ্ণুর পরম ধামে গমন করেন৷
-----------------------------------------------------------------------
শ্রীমদ্ভগবদ্গীতা পাঠ অন্তে শ্রীকৃষ্ণের নিকট ক্ষমা প্রার্থনা-
-----------------------------------------------------------------------
ওঁ যদক্ষরং পরিভ্রষ্টং মাত্রাহীনঞ্চ যদ্‌ ভবেৎ ।
পূর্ণং ভবতু ত্বৎ সর্বং ত্বৎ প্রসাদাৎ জনার্দ্দন ।।
মন্ত্র হীনং ক্রিয়া হীনং ভক্তিহীনং জনার্দ্দন ।
যৎ পূজিতং ময়া দেব পরিপূর্ণং তদস্তুমে ।।
লাইক দিনঃ  https://web.facebook.com/onlinesanatandharma/
 ভালো লাগলে লাইক, কমেন্ট ও শেয়ার করে আরো বেশী মানুষের কাছে শ্রী শ্রী গীতার বানী পৌছাতে সাহায্য করবেন ।

Saturday, September 16, 2017

মহালয়া কি? মহালয়ার বিশেষ পর্ব

        পূজো ডেস্ক:- দূর্গাৎসব শুরু হয় মহালয়া তিথী থেকে। মহালয়া তিথী হলো পিতৃ ও মাতৃপক্ষের সন্ধিস্থল।মহালয়ার আগের পনেরটি তিথী হলো প্রতিপদ,দ্বীতিয়া,তৃতীয়া,চতুর্থা,পঞ্চমী,ষষ্ঠী,সপ্তমী,অষ্টমী,নবমী,দশমী,একাদশী,দ্বাদশী,ত্রয়দশী,চতুর্দশী,ওঅমা,বশ্যা।
পিতৃপক্ষের বিশেষ তাৎপর্য আছে তবে সেই তাৎপর্য দূর্গাপূজার সাথে সংশ্লিষ্ট নয়।মহালয়া খুবই গুরুত্বপূর্ন একটি তিথি।পিতৃপুরুষের আত্মার শান্তির জন্য শ্রাদ্ধদিও দান করা বিশেষ সামাজিক ও ধর্মীয় গুরুত্ব বহন করে।


এই পক্ষে পিতৃপুরুষের আত্মা মুক্তি পায় নি তাদেরকে পৃথিবীতে পাঠিয়ে দেয়া হয়।আত্মা এই সমাবেশকে মহালয়া বলা হয়।”মহালয় থেকে মহালয়া শব্দটির উৎপত্তি।
কিংবদন্তী অনুসারে জীবিত ব্যক্তির আগের কয়েক পুরুষ পিতৃলোকে বাস করেন।ভগবান শ্রী কৃষ্ণ দ্বাপর যুগে গীতায় পিতৃলোকের কখা উল্লেখ করেছেন।
পিতৃলোকে থাকা আত্মাসহ সব আত্মার উদ্দেশ্যে শ্রদ্ধাঞ্জলি ও তর্পনাধি করা হয়।
সনাতন ধর্মালম্ভীরা জন্মান্তরবাদে বিশ্বাসী।আত্মার মুক্তিলাভ,সদগতি লাভের জন্য সন্তান ও সন্তান বাৎসল্যরা শাস্ত্রীয় মতে,ক্রীয়া কর্মাদি করে থাকেন।
বিয়ের সময় মৃত কারো মাসিক শ্রাদ্ধের সময়, বাৎসরিক শ্রাদ্ধের সময় তর্পন করে পূর্বপুরুষদের আত্মার মুক্তিলাভের জন্য প্রার্থনা করেন। মহালয়া সহ অন্যান্য তর্পনাধি পিতৃপুরুষের উদ্দেশ্যে চাল, ফলমূলাদি কলাপাতায় উৎসর্গ করা হয়,আত্মাকে আহব্বান জানানো হয়।
মহালয়ার একটির তাতপর্য পাওয়া যায় মহাভারতে।দাতা কর্নের মৃত্যু হলে পৃথিবী ছেড়ে যাওয়া আত্মাকে যমরাজ স্বর্নসহ দান,দ্রব্যাদি দিয়ে ভোজন আহব্বান করেন।
ভোজনে স্বর্ন দেখে দাতা কর্নের আত্মা বিস্মিত হন।তিনি যমরাজকে ইহার কারন নিয়ে প্রশ্ন করেন।যমরাজ প্রতুত্তরে বলেন, আপনি দানবীর সারাজীবন দান করেছেন এবং ইহা পূণ্যকারক।কিন্তু পিতৃপুরুষের উদ্দেশ্যে কোন তর্পন ও শ্রদ্ধাঞ্জলী করেন নি,তাই আপনার জন্য এই ভোজন।উত্তরে দাতা কর্ন বলেন আমি আমার পূর্বপুরুষ সমন্ধ্যে অবগত ছিলাম না,তাই কার্যাদি করতে পারিনি এবং কর্ন এখন কি করনীয় তা যমরাজের কাছে জানতে চান।যমরাজ দাতা কর্ণার আত্মাকে মহালয়ার পিতৃপক্ষে পৃথিবীতে পাঠিয়ে দেন পিতৃপুরুষের উদ্দেশ্যে তর্পন করার জন্য।দাতা কর্ণ শ্রাদ্ধাদি শেষে পৃথিবী থেকে প্রস্থান করেন।
শাস্ত্রীয় কারন ছাড়া মহালয়া, সামাজিক,পারিবারিক কারনে অনেক বেশী তাৎপর্যপূর্ন। ইহার ফলে প্রজন্ম তার পূর্বের প্রজন্মদের নাম ও আদর্শ সম্পর্কে জানতে পারেন। এতে পারিবারিক বন্ধন সুদৃঢ় হয়।
শুধু তাই নয় তর্পনাধির সময় মন্ত্রে অন্যান্যদের মঙ্গল ও মুক্তিলাভের জন্য প্রার্থনা করা হয়। ইহার ফলে হিংসা,বিদ্ধেষ মুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠার বীজ রোপিত হয়।
মন্ত্রে উল্লেখ করা হয় এই যে, অবান্ধব, বান্ধবা বাধ্যেনে জন্মনি বান্ধবা,অর্থাৎ যারা বন্ধু নন অথবা আমার বন্ধু যারা জন্মে, জন্মান্তরের আত্মীয় বন্ধু ছিলেন তাদের সবার আত্মার মুক্তি লাভের উদ্দেশ্যে প্রার্থনা করা হয়।ন মাতা,ন পিতা,ন বন্ধু মানে যার মাতা নাই,পিতা নাই,বন্ধু নাই তাদের জন্য প্রার্থনা করা হয়।

মহালয়ার দিন মা দূর্গা সন্তানাদি,সখী জয়া ও বিজয়াকে নিয়ে দলবলসহ পৃথিবীতে আগমন করেন। এইদিন চন্ডীপাঠ করে মা দূর্গাকে আমন্ত্রন জানানো হয়।
সনাতন হিন্দু সমাজের বেশীরভাগ বাড়িতে ঘট,ফুল, জল,নৈবদ্য সহকারে মা কে আমন্ত্রন জানানো ভক্তি এবং সাথে আলপনা এঁকে মায়ের ধরনীতে ও গৃহে আসার পথকে শোভনীয় করতে শিল্পমনের পরিচয় বহন করেন।
পুরাণ মতে, রাজা সুরথ প্রথম দেবী দুর্গার আরাধনা শুরু করেন। বসন্তে তিনি এই পূজার আয়োজন করায় দেবীর এ পূজাকে বাসন্তী পূজাও বলা হয়। কিন্তু রাবণের হাত থেকে সীতাকে উদ্ধার করতে যাওয়ার আগে শ্রীরামচন্দ্র শরৎকালে দেবী দুর্গার পূজা করেছিলেন। অকালে তথা শরৎকালে অনুষ্ঠিত হওয়া এই পূজা তখন থেকেই অকালবোধন নামে পরিচিত ।
শারদীয় দূর্গাৎসব মহিষাসুর মর্দীনিরুপে বাঙালির ভক্তির বই আরাধনা সমাজে শান্তি,স্থিতি, সার্বজনীলতা,আনায়ন করুক। ভেদাভেদ, হিংসা, ক্রোদ,অশুভ শক্তির বিচরন দূর হয়ে যাক সমাজ থেকে।সামাজিক ভাতৃত্ববোধ, বন্ধন, জ্ঞানন ও ভক্তি বেড়ে উঠুক সকল ভক্তের মাঝে।
আসুন সকলে মহিষাসুর বধের মত নিজের মনের ভেতরে লুকিয়ে থাকা অসুরকে বধ করে সমাজে শান্তি ফিরিয়ে আনি।হানাহানি, মারামারি, বিশৃখ্যলতা বন্ধ করে সম্পৃতির বন্ধনে মিলিতো হই মানব সমাজ।
আসুন অহংকারের বেড়াজাল থেকে বেড়িয়ে, মানুষের পাশে দাড়াই।ভুলে যাই দুস্ত,দুশমন,হাত মেলাই হাতে। আর কদিন পরই শারদীয় দূর্গাৎসব এর মূল আনুষ্ঠানিকতা।সকলকে শারদীয় শুভেচ্ছা।আর হ্যা মনে রাখবেন কাউকে অভুক্ত রেখে নিজে খাওয়া পাপ।তাই উৎসবে জেনো সকলের মুখে হাসি থাকে সমাজের বিত্তবানশ্রেনী সেদিকটায় নজর রাখবেন।
এ কামনায় সকলকে মহালয়ার শুভেচ্ছা।শুভ হোক আপনার চলার প্রতিটি পদক্ষেপ।

Friday, September 15, 2017


ভেবেছিনু মনে মনে দূরে দূরে থাকি
চিরজন্ম সঙ্গোপনে পূজিব একাকী--
কেহ জানিবে না মোর গভীর প্রণয়,
কেহ দেখিবে না মোর অশ্রুবারিচয়।
আপনি আজিকে যবে শুধাইছ আসি,
কেমনে প্রকাশি কব কত ভালোবাসি.....

Monday, September 11, 2017

পিত্রা পাশ


পিত্রা পাশ


অশ্বিন নামে কৃষ্ণ দিন । নতুন দিন পনের নামে পরিচিত । এই পনের দিনের মধ্যে মানুষ তাদের পূর্বপুরুষদের পানি প্রদান করে, এবং শ্রাদ্ধ তাদের mr̥tyutithi । পরিবারের মৃত্যুর পর পরিবারের মানুষ কে শহীদ হওয়ার জন্য শহীদ হয়েছেন ।

Sraad 'dhayā ইদং' ধাম (যা সম্পন্ন করা হয়) হল শ্রদ্ধা । ) bhāvārtha hai যাবে অরা পিতর ke নিমিত্ত, unakī আত্মা ke ke li ' e sraad ' অর্পিতা kiya ja ' e vaha sraad hai.

বাবা-মায়ের সেবা-মধ্যে হিসেবে গণ্য করা হয় । তাই হিন্দু ধর্মকে বিশ্বাস করা একটি ছেলের জন্য উদ্ধার উদ্ধার করে । সৃষ্টিকর্তা পিতা-মাতা, মৃত্যুর পর দীর্ঘ মেয়াদী মেয়াদ নয় । Bhadrapada পূর্ণিমা থেকে অশ্বিন ষোল দিন । বলা বলা হয় ।

অশ্বিন দিন ও শক্তি নিয়ে diffuse হয় । ধর্মীয় গ্রন্থে মৃত্যুর পর, মৃত্যুর পর, মৃত্যু এবং মৃত ব্যক্তি মৃত ব্যক্তির মৃত্যুর পর এবং মৃত ব্যক্তিকে বলা হয় । পুরাণ মতে, এই শরীরে যে শারীরিক শরীর রয়েছে, তার ' র আত্মার আত্মা, আত্মার আত্মা এবং আত্মার আত্মা, আর মনের তৃষ্ণা তৃষ্ণা । আরম্ভ পর, সে জম্বি মধ্যে ভূত হয়ে যায় ।

Pitnpaksha unclaimed unclaimed হয়, এটা নিজেই āpyāpita । তার নাম তার নাম, ইঅ (বার্লি) এবং চালের ব্লক ইঅ (বার্লি) এবং চালের ব্লক তিনি একটি ঋণ দান করেন । দিন, সে মনে হচ্ছে চক্র । 15 দিন পিতর সাথে নিজের অংশ নিয়ে । । তাই বলা হয় pitnpaksha, আর এই পাশে হয় ।

পুরাণ এর অনেক গল্প উপস্থাপন করা হয় যার গল্প বেশ জনপ্রিয় । আর হিন্দু ধর্মে, শ্রী দশরথ ও জটায়ু-তে গোদাবরী নদী ও ভারত ও ভারত, ভারত kīnhi daśagātra vidhana হয় হয় ।

ভারতীয় কিতাবসমূহে মতে, সেখানে তিন ধরনের ঋণ, দেব ঋণ, দেব ঋণ ও ঋষি ঋণ । প্যারেন্ট ঋণ একটা ব্যাপার । বাবা-মা, বাবা-মা-এর মধ্যে আছেন, যারা তাদের নিজেদের জীবন দিয়ে সহায়তা করেছে এবং তা বিকাশ করেছে ।

এরা নিজেদের জীবন ও বক্তব্য নিয়ে বেঁচে থাকে । স ্ মরণ কর, পূর বাপ-দাদারা । আর যারা যাকাত দান করে । প্রতিটি পরিবারে pitnpaksha শ্রাদ্ধ করা হয়, কিন্তু বাবা-মায়ের বিশেষ গুরুত্ব আছে । এটা ধ্রুপদী সময়ের ব্যাপার, কিন্তু সে সব সময়ই piṇḍadāna করার অনুমতি প্রদান করা হয়েছে ।

एकैकस्य तिलैर्मिश्रांस्त्रींस्त्रीन् दद्याज्जलाज्जलीन्। यावज्जीवकृतं पापं तत्क्षणादेव नश्यति।

যে কেউ তিল তিল করে তিল তিল করে তিল তিল করে তিল করে । আমাদের হিন্দু ধর্মীয় দর্শন অনুসারে মৃত্যু তার মৃত্যু নিশ্চিত হয়; একই ভাবে তিনি মারা গেছেন । এমন কিছু দুর্লভ বিষয় যা অর্জিত হয় । তিন প্রজন্ম ধরে, পিতা মাতা এবং তিন প্রজন্মের জন্য unclaimed হয় । এটাকে বলা বলা হয় । ঐশ্বরিক প্রার্থনার প্রার্থনা, ঋষি প্রার্থনা, ঋষি প্রার্থনা, প্রার্থনা ও প্রার্থনার পরে করা । Bhadrapada পূর্ণিমা থেকে ষোল দিন থেকে অশ্বিন । বাবা-মা-এর তারিখ একই তারিখে মৃত্যু । অনুসারে মতে, বিজ্ঞান তার ক্ষমতার শ্রাদ্ধ দ্বারা হয় ক্ষমতা তার ক্ষমতা রাখে । তার পিতামাতার জন্য অনেক কারণ রয়েছে । পরিবারের সাথে তার পিতা-মাতা, তার পিতা-মাতা, তার পিতা-মাতা,-বাবা-মা-বাবা-মা-কে যথাযথ ভাবে না । হচ্ছে । এর ফলে, পরিবারের মধ্যে থাকার প্রয়োজন নেই, পরিবারের মধ্যে, অ্যাকাউম্টটি রোগ, সংকট, সম্পদ, আর খুশি হতে পারে সুখি হতে পারে । পরিবারের কোন সদস্য যদি পরিবারের পরিবারের কোন সদস্য মারা যায়, তবে তার নিজের শান্তির জন্য মেমোরিয়াল রাখা হয় । তোমার বাবা-মা আর বড় বড় অপমান অপমান করো না । Pitnpaksha সময় তাদের পূর্বপুরুষদের কাজ করতে হবে । যদি এই সকল কাজ প্যারেন্ট থেকে মুক্তি পায় না, তবে কিছু, karmaniṣṭha, karmaniṣṭha । শ্রিমত ভাগওয়াত ভাগওয়াত এর গল্প, যিনি তাদের পূর্বপুরুষদের সাধারণ শান্তির জন্য পেতে পারেন । এটা হল বিশেষ গুণ ।

মত্স্য পুরাণ, মেজর, শ্রাদ্ধ এর অনুসারে শ্রাদ্ধ, সেখানে তিন ধরনের শ্রাদ্ধ ।

সেখানে পাঁচ পাঁচটি ধরনের । যাদের শ্রাদ্ধ, naimittika,,, এবং pārvaṇa ।

এই অনুষ্ঠানে ডাকা হয় প্রতিদিন । এই প্রতিষ্ঠিত হয় না এই শ্রাদ্ধ । এই শ্রদ্ধা শুধুমাত্র সম্পন্ন পানি ।

Naimittika শ্রদ্ধা তৈরি করা হয় কারো জন্য শ্রাদ্ধ, হয় শ্রদ্ধা । তা নামে পরিচিত । Ēkōddiṣṭa, মৃত্যুর ফলে মৃত্যু, ēkādaśāha, ēkādaśāha, ইত্যাদি । অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার অনুষ্ঠানে আসে । প্রতিষ্ঠিত হয় না । এতে

Kamya শ্রাদ্ধ জন্য একটি ইচ্ছা যার জন্য একটি ইচ্ছা যা সম্পন্ন করা হয় । সে শেষকৃত্য অনুষ্ঠানে আসে ।

যে কোন উপায়ে জন্ম নেয়, জন্ম জন্ম হয়, আর বাস্তু সুখ-এর সুখের জন্য । তা নামে পরিচিত বা nāndīmukhaśrād, এটা এক ধরনের কাজ । Dainandinī jīvana মেম দেব-rsi-পিত্রা tarpana bhi kiya jatta.

Pārvaṇa শ্রদ্ধা সম্পর্কিত শ্রদ্ধা অনুষ্ঠান, amāvāsyā বা উৎসব যেমন pitnpaksha ইত্যাদি । এটা হলো শেষকৃত্য অনুষ্ঠান ।

Sapiṇḍanaśrād-sapiṇḍanaśabda মানে ব্লক ব্লক । পিতর নেয়ার প্রক্রিয়া । ভূত শরীরে ফ্যান্টম ব্লক তৈরি করা হয় । তা বলা হয় ।

Gōṣṭhī sraad-gōṣṭhī śabda কা কা hotta হ্যায় । গোষ্ঠীগুলি গোষ্ঠীগুলি দল বা গ্রুপে সম্পন্ন । তা শ্রদ্ধা বলা হয় ।

যা সুদ সুদ তার সুদ বলে ডাকা উচিৎ । পবিত হবে পবিত জন্য ।

সোজা-karmāgakā একটি অংশ যা প্রাইম একটি অংশ যা যা করা হয়েছে তার একটি অংশ । তাকে কল ডাকে ।

শ্রাদ্ধ হয় বলা উদ্দেশ্যে যাত্রা । হজ্ব করার উদ্দেশ্যে হওয়ার, শ্রাদ্ধ করা উচিত । শ্রাদ্ধ শুরু হবার পর শ্রাদ্ধ । তা তা বলা হয় ।

শেষকৃত্য যা সম্পন্ন করা হয়, তার শ্রাদ্ধ ও অর্থনৈতিক অগ্রগতি হিসেবে বলা হয় ।

Dharmasindhu মতে 96 এর সুযোগ শ্রাদ্ধ । এক বছর-lrb-12-আরআরবি-puṇāditithiyāṁ-4-আরআরবি-14-14-আরআরবি-saṅkrāntiyāṁ-12-আরআরবি-vaidhr̥ti যোগা (12), vyatipāta যোগব্যায়াম (12) pitnpaksha (aṣṭakāśrād (5) ও (5) ও pūrvēdyu:(5 (5) হয় সম্ভাবনা 96 এর সম্ভাবনা পূর এর পূর পূর ।

সিস্টেম এর মতে :- শ্রাদ্ধ, pārvaṇa শ্রাদ্ধ, নাগ, নাগ, নাগ, নারায়ণ, নারায়ণ, mahalay, mahalay, শ্রাদ্ধ, শ্রাদ্ধ, mahalay, শ্রাদ্ধ, শ্রাদ্ধ, শ্রাদ্ধ মধ্যে বিভিন্ন দলে । তাদের মোট রীতি অনুযায়ী শ্রাদ্ধ অবশ্যই পূর জন্য শ্রাদ্ধ করবেন । কিভাবে শ্রাদ্ধ করা শ্রাদ্ধ mahalay বাড়িতে বাড়িতে ।

একটি বৈধ অবস্থান

গিয়া

যখন জিনিস আসে আসে, বিহারের নাম মহান ও সম্মানের বিষয় । সারা বিশ্বের সবাই খুব বিখ্যাত । আর মন্দিরের পরে | মন্দির কোথায় আছে তা বিশ্বাস করা হয় বিষ্ণু বিষ্ণু এর পর্যায় থেকে, যার উপাসনা দেশ থেকে দেশের কোনা থেকে | সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ স্থান যার মধ্যে অন্য আছে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ জায়গা মানুষের জন্য দূরে চলে এসেছি, সে এক নদী, তার নাম "ফল্গু নদী" | এটা বিশ্বাস করে যে মর্যাদা পুরুষোত্তম ভগবান নিজের দান করেছিলেন তার পিতা রাজা এই জায়গায় | তারপর তা বিশ্বাস করা হয় এই জায়গায়, কেউ তার পিতৃপুরুষদের কাছে আসবে না । সে তার বাবাকে সন্তুষ্ট করবে, আর সে তার pitr সন্তুষ্ট থাকবে না । এই স্থানটির নাম নাম দেওয়া হয়েছে কারণ ঈশ্বর রাখা হয়েছে । বিষ্ণু হত্যা করা হয়েছে, এরপর থেকে এই স্থান ভারতের প্রধান ফর্ম ও শ্রদ্ধার সাথে বলা হয় ।

Sunday, September 10, 2017

জয় হিন্দ

কাশ্মীর সীমান্তে ভারতীয় সেনা।
জয় হিন্দ। ভারত মাতার জয়

দেবী দূর্গা

  দেবী দূর্গা 

সনাতন শাস্ত্রে ‘দূর্গা’ নামটির ব্যাখ্যা নিম্নোক্তরূপে প্রদত্ত হয়েছেঃ
.
🍃দৈত্যনাশার্থবচনো দকারঃ পরিকীর্তিতঃ।
উকারো বিঘ্ননাশস্য বাচকো বেদসম্মত।।
রেফো রোগঘ্নবচনো গশ্চ পাপঘ্নবাচকঃ।
ভয়শত্রুঘ্নবচনশ্চাকারঃ পরিকীর্তিত।।🍃
.
এখানে, ‘দ’ অক্ষর দৈত্যনাশক, উ-কার বিঘ্ননাশক, ‘রেফ’ রোগনাশক, ‘গ’ অক্ষর পাপনাশক ও অ-কার ভয়-শত্রুনাশক। অর্থাৎ, দৈত্য, বিঘ্ন, রোগ, পাপ ও ভয়-শত্রুর হাত থেকে যিনি রক্ষা করেন, তিনিই দুর্গা।
.
অন্যদিকে শব্দকল্পদ্রুম অনুসারে,
.
“দুর্গং নাশয়তি যা নিত্যং সা দুর্গা বা প্রকীর্তিতা”
অর্থাৎ, দুর্গ নামক অসুরকে যিনি বধ করেন তিনিই নিত্য দুর্গা নামে অভিহিতা।
.
আবার শ্রীশ্রীচণ্ডী অনুসারে এই দেবীই ‘নিঃশেষদেবগণশক্তিসমূহমূর্ত্যাঃ’ বা সকল দেবতার সম্মিলিত শক্তির প্রতিমূর্তি।
.
ভাল লাগলে শেয়ার করবেন ।
.
জয় মা দুর্গতিনাশিনী

Featured post

মন্ত্র- কি ?

"মননাৎ ত্রায়তে যস্মাৎ তস্মাৎ মন্ত্র উদাহৃতঃ।" যাহার মননের দ্বারা, চিন্তার দ্বারা, ধ্যানের দ্বারা সংসার-সাগর হইতে উর্ত্তীর্ণ হওয়া য...

Popular